পাকিস্তানকে ওয়াডেতে এক কথায় ভিলেন বানিয়ে নায়কের আসনে বসে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মনে আনন্দ-আবেগের যেন শেষ নেই। তবে এ আনন্দ ভাগাভাগির রোমান্টিক
একটি দৃশ্যর নায়ক জাতীয় দলের ফাস্ট বোলার তাসকিন আহমদ।
বিশ্বকাপ থেকেই বাংলাদেশ দল ভালো পারফরম্যান্স করে আসছে। সে ধারাবাহিকতা তারা পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে এবং টি২০ সিরিজেও অব্যাহত রেখেছিল। ওয়ানডে এবং টি২০’র পর এবার টাইগারদের লক্ষ্য টেস্ট সিরিজ। বিজয়ের ধারাবাহিকতা টেস্টেও ধরে রাখতে পারবে বলে দারুণ আশাবাদী মাশরাফি বিন মর্তুজা।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জয়লাভের পরেই অনেক ছিকুই হয় মিরপুরের খেলার মাঠে। ক্রিকেটারদের বক্তব্য ও প্রধানমন্ত্রীর পুরষ্কার বিতরণের পরেই নিজের প্রতিভা দিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেন তাসকিন।
বাংলাদেশেরে ওয়ানডে অধিনায়কের বিশ্বাস টেস্টে মুশফিকুর রহিমের দল পাকিস্তানের সঙ্গে ভালো করতে পারবে। আর এ কাজটি করতে পারলে বাংলাদেশের অনেক বড় অর্জন হবে বলে মনে করছেন মাশরাফি।
প্রথম দুই ফরম্যাটের ক্রিকেট জয় পাওয়া হয়ে গেছে মাশরাফিদের। এখন বাকী আছে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। যার প্রথমটি ২৮ এপ্রিল থেকে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে শুরু হবে। ওয়ানডেতে বাংলাদেশ দল ভালো করলেও টেস্ট ম্যাচটা একটু চ্যালেঞ্জিং হবে বলেই মানছেন মাশরাফি। তবে, ওয়ানডের সাফল্যের কারণেই বাংলাদেশ এবার টেস্টেও ভালো করবে বলে জানান তিনি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬ বছর পর ওয়ানডেতে জয় পেয়েছে টাইগারা। তার ওপর ওয়ানডে সিরিজে (৩-০) তে হারার পর একমাত্র টি২০ ম্যাচেও হেরেছে সফরকরীরা। তাতে করে এবার টেস্টে ভালো করার সম্ভাবনাটাও জেগেছে বলে দাবি করলেন মাশরাফি, ‘তবে এবার আমি এই মুহুর্তে জয়ের কথা বলবো না। আমারাও এক সময় খারাপ করেছি। এক সময়ে আমরাও জিততাম না। এখন আমরা আমাদের মাঠে প্রায় প্রতিটি ম্যাচই জিতি।
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ যে কোন দলকে হারানোর ক্ষমতা রাখে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে এখনও সেভাবে বাংলাদেশ একটি দল হয়ে উঠতে পারেনি। এদিকটা নিয়েই ভয় মাশরাফির, ‘যদিও টেস্ট ক্রিকেট এখনো আমরা শিখছি। আমার কাছে মনে হয় টেস্টে ড্র করতে পারলেই আমাদের সেরা ফলাফল হবে। এখন আমাদের ফোকাস সেদিকেই থাকবে। তবে এটা পুরোপুরো টিমের পরিকল্পনার নির্ভর করবে। কোচ ও অধিনায়ক কি পরিকল্পনা করবে, সেটা তাদেরই চিন্তা। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার চাওয়াটা হচ্ছে, যদি টেস্ট সিরিচ আমরা ড্রও করতে পারি। তাহলে সেটা আমাদের সেরা ফলাফল হবে।
টেস্টে নেই মাশরাফি, নাসির, এনামুল ও সোহাগ গাজী। প্রথমবারের মত দলে যায়গা হয়েছে জুবায়ের, লিটন দাশ ও মোহাম্মদ শহীদের। টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসাবে মুশফিক ও সহ অধিনায়ক হিসাবে তামিমের নাম ঘোষণা করে চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা দেয় বিসিবি।
টাইগারদের টেস্ট স্কোয়াড:
মুশফিকুর রহিম (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল (সহঅধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শুভাগত হোম চৌধুরী, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, তাইজুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন লিখন, রুবেল হোসেন, শাহাদাত হোসেন, মোহাম্মদ শহীদ।
বিশ্বকাপ থেকেই বাংলাদেশ দল ভালো পারফরম্যান্স করে আসছে। সে ধারাবাহিকতা তারা পাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে এবং টি২০ সিরিজেও অব্যাহত রেখেছিল। ওয়ানডে এবং টি২০’র পর এবার টাইগারদের লক্ষ্য টেস্ট সিরিজ। বিজয়ের ধারাবাহিকতা টেস্টেও ধরে রাখতে পারবে বলে দারুণ আশাবাদী মাশরাফি বিন মর্তুজা।
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জয়লাভের পরেই অনেক ছিকুই হয় মিরপুরের খেলার মাঠে। ক্রিকেটারদের বক্তব্য ও প্রধানমন্ত্রীর পুরষ্কার বিতরণের পরেই নিজের প্রতিভা দিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেন তাসকিন।
বাংলাদেশেরে ওয়ানডে অধিনায়কের বিশ্বাস টেস্টে মুশফিকুর রহিমের দল পাকিস্তানের সঙ্গে ভালো করতে পারবে। আর এ কাজটি করতে পারলে বাংলাদেশের অনেক বড় অর্জন হবে বলে মনে করছেন মাশরাফি।
প্রথম দুই ফরম্যাটের ক্রিকেট জয় পাওয়া হয়ে গেছে মাশরাফিদের। এখন বাকী আছে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ। যার প্রথমটি ২৮ এপ্রিল থেকে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে শুরু হবে। ওয়ানডেতে বাংলাদেশ দল ভালো করলেও টেস্ট ম্যাচটা একটু চ্যালেঞ্জিং হবে বলেই মানছেন মাশরাফি। তবে, ওয়ানডের সাফল্যের কারণেই বাংলাদেশ এবার টেস্টেও ভালো করবে বলে জানান তিনি।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৬ বছর পর ওয়ানডেতে জয় পেয়েছে টাইগারা। তার ওপর ওয়ানডে সিরিজে (৩-০) তে হারার পর একমাত্র টি২০ ম্যাচেও হেরেছে সফরকরীরা। তাতে করে এবার টেস্টে ভালো করার সম্ভাবনাটাও জেগেছে বলে দাবি করলেন মাশরাফি, ‘তবে এবার আমি এই মুহুর্তে জয়ের কথা বলবো না। আমারাও এক সময় খারাপ করেছি। এক সময়ে আমরাও জিততাম না। এখন আমরা আমাদের মাঠে প্রায় প্রতিটি ম্যাচই জিতি।
ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশ যে কোন দলকে হারানোর ক্ষমতা রাখে। কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটে এখনও সেভাবে বাংলাদেশ একটি দল হয়ে উঠতে পারেনি। এদিকটা নিয়েই ভয় মাশরাফির, ‘যদিও টেস্ট ক্রিকেট এখনো আমরা শিখছি। আমার কাছে মনে হয় টেস্টে ড্র করতে পারলেই আমাদের সেরা ফলাফল হবে। এখন আমাদের ফোকাস সেদিকেই থাকবে। তবে এটা পুরোপুরো টিমের পরিকল্পনার নির্ভর করবে। কোচ ও অধিনায়ক কি পরিকল্পনা করবে, সেটা তাদেরই চিন্তা। তবে ব্যক্তিগতভাবে আমার চাওয়াটা হচ্ছে, যদি টেস্ট সিরিচ আমরা ড্রও করতে পারি। তাহলে সেটা আমাদের সেরা ফলাফল হবে।
টেস্টে নেই মাশরাফি, নাসির, এনামুল ও সোহাগ গাজী। প্রথমবারের মত দলে যায়গা হয়েছে জুবায়ের, লিটন দাশ ও মোহাম্মদ শহীদের। টেস্ট দলের অধিনায়ক হিসাবে মুশফিক ও সহ অধিনায়ক হিসাবে তামিমের নাম ঘোষণা করে চূড়ান্ত স্কোয়াড ঘোষণা দেয় বিসিবি।
টাইগারদের টেস্ট স্কোয়াড:
মুশফিকুর রহিম (অধিনায়ক), তামিম ইকবাল (সহঅধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, মুমিনুল হক, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শুভাগত হোম চৌধুরী, ইমরুল কায়েস, সৌম্য সরকার, তাইজুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন লিখন, রুবেল হোসেন, শাহাদাত হোসেন, মোহাম্মদ শহীদ।
ConversionConversion EmoticonEmoticon