উপজেলার বিভিন্ন ব্যাংকের এটিএম বুথে জাল টাকা পাওয়ার অভিযোগ পাওয়া
গেছে। এবং এই জাল টাকা নিয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের কাছে অভিযোগ করেও কোন ফল পাওয়া যায়
নাই, উল্টো
হয়রানি হতে হয়েছে অভিযোগ কারী গ্রাহকদের।
উপজেলার রূপসী গ্রামের এক ব্যাবসায়ী হজরত আালী জানায়, আমি বুধবার
দুপুরে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের রূপসী এটিএম বুথ থেকে একটি এক হাজার টাকার নোট জাল পাই, সাথে সাথে
ব্যাংকের কতৃপক্ষকে অবহিত করলে তিনি এই ব্যাপারে কিছু করার নেই বলে জানায়।
একই দিন আরেক ব্যাবসায়ী ভুলতার যমুনা ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে একটি
হাজার টাকার জাল নোট পায়। এই ভাবে প্রায়ই তারাব, বরপা, কাঞ্চনসহ
বিভিন্ন ব্যাংকের বুথ থেকে জাল টাকা পেয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের অবহিত করলেও তারা এই
টাকার দায় না নিয়ে উল্টো গ্রাহকদের হয়রানি করছে। রুপগঞ্জে সরকারী বেসরকারী ব্যাংকের
প্রায় ৩০টি এটিএম বুথ রয়েছে।
হাজার হাজার গ্রাহক প্রতিদিন এই বুথ ব্যবহার করেন। তাদের কাছে এই
বুথগুলো এখন একটি আতংকের নাম।
এই ব্যাপারে যমুনা ব্যাংকের রূপসী শাখার ব্যাবস্থাপক মোঃ খোরশেদ
আলম বলেন, ব্যাংকের
বুথের জাল টাকা পাওয়া খারাপ দৃষ্ঠান্ত, এই টাকার দায় ব্যাংকেই নিতে হবে। আমরা এই ব্যাপারে আরও সতর্ক দৃষ্টি
রাখব।
ConversionConversion EmoticonEmoticon