BDNow24 News

দেহ ব্যবসা ও নেশায় বুঁদ যেসব নায়িকারা

গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ড, যে দুনিয়ার সাফল্যের সিঁড়ি সর্পিল। অনেক চড়াই উতরাই পথে পেড়িয়ে পৌঁছাতে হয় খ্যাতির শিখরে। আর একবার পৌঁছে গেলে এই দুনিয়ায় নেশাই আলাদা। যে নেশা থেকে বেরিয়ে প্রায় অসম্ভব। গাড়ি, বাড়ি, সাজ-পোশাক সবেতেই থাকে স্ট্যাটাস সিম্বল। আর এই সেলেব জীবন যাপনের প্রয়োজনে অনেক সময় অনৈতিক পথে হাঁটানে সেলেবরা। আবার কখনও খ্যাতি হয়ে দাঁড়ায় সেলেব একাকীত্বের কারণ সেই ডিপ্রেশন থেকে বার হতে অনেকেই মাদক নেশায় থাকেন বুঁদ। আসুন চোখ রাখা যায় এমন কয়েকজন অভিনেত্রী দিকে যাদের নাম জড়িয়েছে নেশা ও মাদক চক্রে। প্রতিবেদন ভারতীয় গণমাধ্যম।
শ্বেতা বসু: বেশ কিছুদিন হল হায়দ্রাবাদের বাঞ্জারা হিলসের একটি পাঁচতারা হোটেলে অভিযান চালালে দেহ ব্যবসার অভিযোগে হাতে নাতে ধরা পড়েন ইকবাল’-এর সেই মেয়েটি। সঙ্গে গ্রেফতার হন বেশ কয়েকজন হাই প্রোফাইল শিল্পপতিও। যদিও তাদের নাম পুলিশ বা মিডিয়ার তরফে প্রকাশ করা হয়নি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, অভিযোগ স্বীকার করে শ্বেতা জানিয়েছিলেন হাতে কাজ না থাকায় আর্থিক অনটনের কারণেই দেহ ব্যবসার পথে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। যদিও পরে শ্বেতা জানান এই সবই তাঁর বিরুদ্ধে রটনা। আদালত তাঁকে ছমাস রেসকিউ হোমে থাকার নির্দেশ দেলেও পরে অবশ্য শ্বেতার বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ খারিজ করা হয়েছে।
মমতা কুলকার্নি: কিছুদিন আগে মাদক পাচারের অভিযোগে স্বামী বিকি গোস্বামী সহ কেনিয়ায় গ্রেফতার হন নব্বইয়ের দশকের এই অভিনেত্রী। এর আগেও ১৯৯৭ একই কারণে দুবাই থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু সেবছর তাঁর যাবজ্জীবন কারাবাসের সাজা ঘোষিত হওয়া সত্ত্বেও ২০১২ সালে তাঁকে ছাড়ে দেওয়া হয়।
নীতু আগরওয়াল: তেলেগু এই অভিনেত্রী বর্তমানে ফেরার। তাঁকে খুঁজছে কালনোল পুলিস। চন্দনকাঠ পাচার চক্রে নাম জড়িয়ে আছে এই নায়িকার।
সিমরন সুদ: প্রযোজক করণ কাঁকড় হত্যা কান্ড গ্রেফতার হন এই অভিনেত্রী। এছাড়া সন্দেহ করা হচ্ছে দিল্লি ব্যবসায়ী অরুণ কুমার টিক্কুর খুনের পিছনেও হাত রয়েছে এই নায়িকার।
সাইরা বানু: ২০১০ সালে নারী-পাচার চক্রে গ্রেফতার করা হয় নায়িকা সাইরা বানু ও তাঁর স্বামীকে। জানা গিয়েছে, বেগুমপেট সহ হায়দরাবাদে বিভিন্ন জায়গায় তাঁর সেক্স র্যা। কেট চক্র চলত।


Previous
Next Post »
Thanks for your comment