অনেকেই দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কঠোর 'ডায়েট কন্ট্রোলের' সাহায্য নেন। এতে দেহের ওপর বাড়তি চাপ পড়ে এবং নানা বিরুপ প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। এ লেখায় থাকছে দেহের ওপর বাড়তি চাপ ফেলে এমন 'ডায়েট কন্ট্রোল' না করেই দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণের কয়েকটি উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
১. শারীরিক পরিশ্রম করুন
খাবার যারা বেশি একটা নিয়ন্ত্রণ করতে চান না তাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে সহজ সমাধান হলো বেশি করে শারীরিক পরিশ্রম করা। দেহে খাবারের সঙ্গে ঢোকা ক্যালরি খরচ করার জন্য প্রচুর শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে।
২. চিবিয়ে খান
খাবার মুখে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে তা গলাধঃকরণ করবেন না। খাবারগুলো সময় নিয়ে চিবিয়ে তারপর খান। প্রয়োজনে একটি খাবার মুখে নিয়ে ৩৫ থেকে ৫০ বার পর্যন্ত চিবিয়ে নিন।
৩. নাস্তা বাদ দেবেন না
সকালের নাস্তা সারাদিনের উদ্যমের জন্য যেমন প্রয়োজনীয় তেমন ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণের জন্যও অত্যন্ত দরকারি। সকালে পর্যাপ্ত নাস্তা খাওয়া হলে তা আপনার সারাদিনের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। এতে বাড়তি খাওয়ার প্রবণতা কমবে।
৪. খাওয়ার সময় খাওয়া
খাওয়ার সময় অন্য সব কাজ বাদ দিয়ে শুধু খাবারের দিকে মনোযোগ দিন। অনেকেই টিভি দেখা বা কয়েকটি কাজ করার পাশাপাশি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, যা বাড়তি খাওয়ার প্রবণতা তৈরি করে।
৫. অতিরিক্ত সেদ্ধ খাবার নয়
রান্নার সময় খাবার অতিরিক্ত সেদ্ধ করলে তার পুষ্টিগুণ কমে যায়। আর এতে খাবারের মাধ্যমে দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ আহরণ সম্ভব হয় না। ফলে বেশি খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয়, যা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাও বাড়িয়ে দেয়।
৬. বড় খাবারের আগে ফল
দুপুর কিংবা রাতের বড় খাবার খাওয়ার আধঘণ্টা আগে ফলমূল খেয়ে নিন। এতে ক্ষুধা ও বাড়তি খাওয়ার রুচি কমে যাবে। এতে কষ্টকর ডায়েট কন্ট্রোল করার প্রয়োজনীয়তা থাকবে না, নিজে নিজেই আপনার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যাবে।
৭. রাতে তাড়াতাড়ি খান
আপনার যদি রাতে দেরি করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তা বাদ দিন। রাতে তাড়াতাড়ি খাবার শেষ করার বহু স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। তাই রাত ৮টা বাজার আগেই যাবতীয় খাবার খাওয়া শেষ করুন।
৮. পান করুন নিয়ম মেনে
খাবার খাওয়ার সময় বাড়তি পানি পান করা উচিত নয়। খাওয়ার কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে এবং ১৫ মিনিট পরে পানি পান করুন। অন্যথায় পাকস্থলির পাচক রসের সঙ্গে পানি মিশে তা পাতলা হয়ে যায়।
৯. অস্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ন্ত্রণ
মাত্রাতিরিক্ত ফ্যাট, লবণ, মিষ্টি ও তেলে ভাজা খাবার বাদ দিন। এছাড়া ফাস্ট ফুডের দোকানে পাওয়া যায় এমন খাবার ও শিল্প কারখানায় প্রস্তুত খাবার বাদ দিয়ে তাজা ফলমূল ও শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
খাবার যারা বেশি একটা নিয়ন্ত্রণ করতে চান না তাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে সহজ সমাধান হলো বেশি করে শারীরিক পরিশ্রম করা। দেহে খাবারের সঙ্গে ঢোকা ক্যালরি খরচ করার জন্য প্রচুর শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে।
২. চিবিয়ে খান
খাবার মুখে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে তা গলাধঃকরণ করবেন না। খাবারগুলো সময় নিয়ে চিবিয়ে তারপর খান। প্রয়োজনে একটি খাবার মুখে নিয়ে ৩৫ থেকে ৫০ বার পর্যন্ত চিবিয়ে নিন।
৩. নাস্তা বাদ দেবেন না
সকালের নাস্তা সারাদিনের উদ্যমের জন্য যেমন প্রয়োজনীয় তেমন ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণের জন্যও অত্যন্ত দরকারি। সকালে পর্যাপ্ত নাস্তা খাওয়া হলে তা আপনার সারাদিনের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। এতে বাড়তি খাওয়ার প্রবণতা কমবে।
৪. খাওয়ার সময় খাওয়া
খাওয়ার সময় অন্য সব কাজ বাদ দিয়ে শুধু খাবারের দিকে মনোযোগ দিন। অনেকেই টিভি দেখা বা কয়েকটি কাজ করার পাশাপাশি খাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, যা বাড়তি খাওয়ার প্রবণতা তৈরি করে।
৫. অতিরিক্ত সেদ্ধ খাবার নয়
রান্নার সময় খাবার অতিরিক্ত সেদ্ধ করলে তার পুষ্টিগুণ কমে যায়। আর এতে খাবারের মাধ্যমে দেহের প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ আহরণ সম্ভব হয় না। ফলে বেশি খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয়, যা অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার প্রবণতাও বাড়িয়ে দেয়।
৬. বড় খাবারের আগে ফল
দুপুর কিংবা রাতের বড় খাবার খাওয়ার আধঘণ্টা আগে ফলমূল খেয়ে নিন। এতে ক্ষুধা ও বাড়তি খাওয়ার রুচি কমে যাবে। এতে কষ্টকর ডায়েট কন্ট্রোল করার প্রয়োজনীয়তা থাকবে না, নিজে নিজেই আপনার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যাবে।
৭. রাতে তাড়াতাড়ি খান
আপনার যদি রাতে দেরি করে খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে তা বাদ দিন। রাতে তাড়াতাড়ি খাবার শেষ করার বহু স্বাস্থ্যগত উপকারিতা রয়েছে। তাই রাত ৮টা বাজার আগেই যাবতীয় খাবার খাওয়া শেষ করুন।
৮. পান করুন নিয়ম মেনে
খাবার খাওয়ার সময় বাড়তি পানি পান করা উচিত নয়। খাওয়ার কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে এবং ১৫ মিনিট পরে পানি পান করুন। অন্যথায় পাকস্থলির পাচক রসের সঙ্গে পানি মিশে তা পাতলা হয়ে যায়।
৯. অস্বাস্থ্যকর খাবার নিয়ন্ত্রণ
মাত্রাতিরিক্ত ফ্যাট, লবণ, মিষ্টি ও তেলে ভাজা খাবার বাদ দিন। এছাড়া ফাস্ট ফুডের দোকানে পাওয়া যায় এমন খাবার ও শিল্প কারখানায় প্রস্তুত খাবার বাদ দিয়ে তাজা ফলমূল ও শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ConversionConversion EmoticonEmoticon