এবার নিজের চরিত্র নিয়ে মুখ খুললেন বর্তমান সময়ের আলোচিত চিত্রনায়িকা
নাজনীন আকতার হ্যাপি। কারণ মিডিয়া এবং সাধারণ পাবলিক তার সম্পর্কে যা জানে সম্পূর্ণ
মিথ্যা ও ভুল। তিনি বলেন, “অনেকে
বলে আমার ফরেনসিক রিপোর্টে ১২ জনের ডিএনএ পাওয়া গেছে যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আর যদি আপনাদের
বিশ্বাস না হয় তা হলে আপনারা মিরপুর থানা বা ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে দেখে আসতে পারেন।”
মিডিয়ার উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা শুধু আমার খারাপ বিষয় গুলো আমার কাছ থেকে না শুনে পত্রিকার
পাতায় তুলে ধরছেন যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। আপনারা এসব বিষয়ে অব্যশই সচেতন হবেন।
তিনি বলেন, “কারো সম্পর্কে না জেনে কোনো কমেন্ট করা ঠিক নয়। কারণ আমার শরীরে ১২ জনের যে ডিএনএ আছে আপনারা এটা সবাই বিশ্বাস করছেন কোনো অনলাইন নিউজপেপারে কিন্তু এটার যে রিকভারি নিউজ ছিলো সেটা আপনারা পড়েননি। আপনারা শুধু এই খারাপ বিষয় টা নিয়েই গবেষণা শুরু করেছেন যা মোটেও ঠিক নয়।
তিনি আরো বলেন, সময় হলে আপনারা সব বুঝতে পারবেন। আর আপনারা না বুঝলেও আমার কিছু যায় আসে না। কারণ আমি হ্যাপি যেটার বিরুদ্ধে নেমেছি সেখানে আমি আমার সততা দিয়েই জয়লাভ করবো।
হ্যাপি বলেন, “আমি একটা মেয়ে আমার অধিকার আছে আর আমার অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি বলেও আপনারা এমন করেন। আর বলি কি আপনারা আমাকে নিয়ে গবেষণা না করে এই সময়টা আপনারা আপনাদের মূল্যবান কাজে লাগান।”
উল্লেখ্য, গত ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে নায়িকা নাজনীন আক্তার হ্যাপি জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় একটি নারী-নির্যাতন আইনে মামলা করেন। এরপর হ্যাপিকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে তার প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়।
তিনি বলেন, “কারো সম্পর্কে না জেনে কোনো কমেন্ট করা ঠিক নয়। কারণ আমার শরীরে ১২ জনের যে ডিএনএ আছে আপনারা এটা সবাই বিশ্বাস করছেন কোনো অনলাইন নিউজপেপারে কিন্তু এটার যে রিকভারি নিউজ ছিলো সেটা আপনারা পড়েননি। আপনারা শুধু এই খারাপ বিষয় টা নিয়েই গবেষণা শুরু করেছেন যা মোটেও ঠিক নয়।
তিনি আরো বলেন, সময় হলে আপনারা সব বুঝতে পারবেন। আর আপনারা না বুঝলেও আমার কিছু যায় আসে না। কারণ আমি হ্যাপি যেটার বিরুদ্ধে নেমেছি সেখানে আমি আমার সততা দিয়েই জয়লাভ করবো।
হ্যাপি বলেন, “আমি একটা মেয়ে আমার অধিকার আছে আর আমার অধিকার নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি বলেও আপনারা এমন করেন। আর বলি কি আপনারা আমাকে নিয়ে গবেষণা না করে এই সময়টা আপনারা আপনাদের মূল্যবান কাজে লাগান।”
উল্লেখ্য, গত ১৩ ডিসেম্বর বিকেলে নায়িকা নাজনীন আক্তার হ্যাপি জাতীয় ক্রিকেট দলের পেসার রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে মিরপুর থানায় একটি নারী-নির্যাতন আইনে মামলা করেন। এরপর হ্যাপিকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে নিয়ে তার প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়।
ConversionConversion EmoticonEmoticon