কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক, ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও ভেড়ামারা থানা’র ওসি সহ সংশ্লিষ্ট প্রসাশনের দৃষ্টি আর্কষন
গ্রামের নাম ক্ষেমিড়দিয়াড়। নেই কোন রাজনৈতিক মারামারী অথবা হানাহানি। কিন্তু দুইটা সমস্যা গ্রামটিকে কলুষিত করছে। একটি হল মাদক ব্যবসা আর একটি হল ছায়া রানী’র পতিতালয়।
কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের ক্ষেমিরদিয়াড় বিশ্বাস পাড়ায় মোছাঃ সাহেলা খাতুন ওরফে ছায়া রানী’র তত্বাবধানে গড়ে ওঠেছে এলাকার বৃহৎ পতিতালয়।
ছায়া রানী’র তত্বাবধানে গড়ে তোলা এই পতিতালয়টি উচ্ছেদের দাবী জানিয়েছেন এলাকাবাসী। ৬০০ জনের সাক্ষরিত এলাকার একটি গণপিটিশন কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী পুলিশ সুপার ভেড়ামারা সার্কেল ও ভেড়ামারা থানা সহ বিভিন্ন দপ্তরেলিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে।
৬০০ জনের সাক্ষরিত এলাকাবাসীর একটি গনপিটিশনের লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভেড়ামারা উপজেলার মোকারিমপুর ইউনিয়নের ক্ষেমিড়দিয়াড় বিশ্বাস পাড়া এলাকার মনিরুল ইসলাম মনা’র স্ত্রী সালেহা খাতুন ( উল্লেখ যে, ছায়া রানী’র ৩ নং স্বামী হচ্ছে মনিরুল ইসলাম ) ওরফে ছায়া রানী’র অসামাজিক এবং অপরাধ মূলক কাজের সাথে জড়িত।
সে তার বাড়ীতে প্রায় ২০-২৫ বছর যাবৎ পতিতালয়ে পরিনত করেছে। সে নিজে সহ পেশাদারী পতিতাদের বাড়ীতে রেখে বহিরাগত পুরুষের আগমন ঘটিয়ে অবৈধ পন্থায় অর্থ উর্পাজন করে আসছে। এছাড়াও সে এলাকাটিকে মাদক ব্যবসা এবং অপহরণ সহ বিভিন্ন প্রকার সন্ত্রাসী কার্যকালাপের কেন্দ্র বিন্দুতে পরিনত করেছে।
এলাকাবাসী একাধিকবার প্রতিহত করার চেষ্টা করেও তার অপকর্মের কাছে এলাকাবাসী পিছু হটতে বাধ্য হয়। তার সামাজিক অপকর্মের কারনে এলাকার যুবসমাজ বিপথগামী ও এলাকার পরিবেশ কুলুসিত করছে।
ছায়া রানী’র তত্বাবধানে গড়ে তোলা এই পতিতালয়টি উচ্ছেদের জন্য সুপারিশ করেছেন, অত্র এলাকার চেয়াম্যান, মেম্বার, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি, প্রধান শিক্ষক সহ এলাকার সূধীজন।
ConversionConversion EmoticonEmoticon