সারা বছর সুনির্দিষ্ট অনুশীলনের জন্য সোমবার ব্যাটসম্যান, পেসার, স্পিনার ও কিপারদের চারটি পৃথক দল ঘোষণা করে বিসিবি। এ সময় বিসিবির সহ-সভাপতি মাহবুব আনাম জানান, দলগুলোতে থাকা ক্রিকেটাররা সারা বছর সুনির্দিষ্ট অনুশীলন করবেন।
“যারা জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েছেন কিন্তু ফেরার সম্ভাবনা আছে তাদের হারিয়ে যেতে দেব না। এলিট দলগুলোতে সিনিয়র ক্রিকেটাররাও জায়গা পেয়েছেন।”
ব্যাটিংয়ে শাহরিয়ার নাফীস, রকিবুল হাসানরা সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু স্পিন বোলিংয়ে উপেক্ষিতই রয়েছেন অভিজ্ঞ রাজ্জাক।
পেসারদের চোটে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে বেশ ভুগেছে বাংলাদেশ। ভবিষ্যতে এই ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে পেস বোলারদের ৮ সপ্তাহের এলিট প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে বিসিবি। সারওয়ার ইমরান এই প্রোগ্রামের দায়িত্বে থাকবেন, তবে একজন বিদেশি বিশেষজ্ঞেরও সহায়তা পাবেন তিনি।
মাহবুব জানান, জাতীয় দলের খেলোয়াড়রা সারা বছরই অনুশীলনের সুবিধা পাবেন। স্পিনার ও ব্যাটসম্যানদের এলিট প্র্রোগ্রাম হবে ৬ সপ্তাহের আর কিপিং ও ফিল্ডিং প্রোগ্রাম হবে দুই সপ্তাহের।
“এলিট প্রোগ্রামগুলোর দায়িত্বে থাকবেন স্থানীয় কোচরা। তবে প্রতিটি প্রোগ্রামে অবশ্যই একজন বিদেশি বিশেষজ্ঞ থাকতে হবে।”
ব্যাটসম্যান: রনি তালুকদার, লিটন দাস, সাদমান ইসলাম, তাসামুল হক, মাহমুদুল হাসান, সাব্বির রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, তাইবুর রহমান, মোহাম্মদ মিঠুন, সৈকত আলী, আসিফ আহমেদ, আরিফুল হক, মেহেদী মারুফ, মার্শাল আইয়ুব, মেহরাব হোসেন, মাইশুকুর রহমান, নাঈম ইসলাম, শামসুর রহমান, রকিবুল হাসান, শাহরিয়ার নাফীস।
স্পিনার: জুবায়ের হোসেন, সাকলাইন সজীব, নিহাদ-উজ-জামান, নাসুম আহমেদ, সোহাগ গাজী, নূর হোসেন, সানজামুল ইসলাম, ইফতেখার সাজ্জাদ, আহমেদ সাদিকুর, রাহাতুল ফেরদৌস।
উইকেটরক্ষক: নুরুল হাসান, জুবায়ের হোসেন, ইরফান শুক্কুর, লিটন দাস, মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন, হামিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ মিঠুন।
ConversionConversion EmoticonEmoticon